ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম ও এর উপকারিতা

 আজকে আমি একটি সম্পূর্ণ নতুন একটি সুস্বাদু ফলের কথা জানাবো যার নাম ড্রাগন ফল। ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, ড্রাগন ফল উপকারিতা, ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা, তাছাড়াও ড্রাগন ফলের ছবি, এই আর্টিকলে দিয়ে রাখবো এবং অনেক বন্ধু জানতে  চায় ড্রাগন ফলের দাম, তাদের বলবো যেকোনো ইকমার্স ওয়েবসাইট গুলোতে সার্চ করে দেখে নিয়ে কিনে নিতে পারেন কারণ এই ফলের দাম ওঠা নামা হয় সিজন ভিত্তিক। 

ড্রাগন ল খাওয়ার নিয়ম, ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ  উপকারিতা

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম ও এর উপকারিতা
ড্রাগন ফলের ছবি


ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ

ড্রাগন ফলে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন,আয়রন,ভিটামিন সি ,ফাইবার ,এর কালো বীজের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ওমেগা থ্রী  ওমেগা নাইন ফ্যাটি এসিড ,ম্যাগনেসিয়াম ,প্রতি ফলে . আউন্স ,এন্টিঅক্সিডেন্ট ,অলিগোস্যাকারাইট ,আঁশ ,বেটালাইন্স ,ম্যাগনেশিয়াম , ভিটামিন ডি ,ভিটামিন বি ,ফোলেট ,ক্যালসিয়াম ,খনিজ ,ভিটামিন ডি ,ফ্ল্যাভোনয়েড ,ফেলোনিক ,ফ্যাটি এসিড ইত্যাদিতে ভরপুর এই ড্রাগন ফল।

আমাদের গুগল নিউজ পোস্ট গুলি ফলো করুন ☛📰Google News

ড্রাগন ফল খাওয়ার সঠিক নিয়ম 

 ড্রাগন ফলের খোসা সাধারণত একটু মোটা আকারের হয়ে থাকে ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম, প্রথমে এই মোটা খোসা ছাড়িয়ে ফেলুন ,এরপর নরম দানা ভর্তি অংশ কে যে কোনো সাইজে কেটে পরিবেশন করুন। তাছাড়া এই ফল জুস করে খেতে পারেন। আবার লবন মিশিয়ে স্বাদ বৃদ্ধি করেও খেতে পারেন।

তাছাড়া  ড্রাগন ফল খাওয়ার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম নেই।


 ড্রাগন ফল উপকারিতা

.চোখ ভালো রাখার ক্ষেত্রে ড্রাগন 

এই ড্রাগন ফল যেহেতু প্রচুর পরিমানে বিটা ক্যারোটিন রয়েছে তাই এই ফল নিয়মিত খেলে ম্যাকুলার ডিজারিনেশন ,চোখের ছানি পড়া থেকে সাহায্য করে এই ড্রাগন ফল।

.ডায়াবেটিসে ড্রাগন ফল এর উপকার 

আমাদের দেশে প্রায় ৮৯%মানুষ বর্তমানে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ,আর এই রোগ যাদের আছে তারাই জানে এর বাধ্য বাধকতা। এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তিদের ডাক্তারের মতে শাক ,সবজি সহ ক্যালোরিবিহীন খাবার খাদ্যতালিকায় রাখা  অত্যন্ত আবশ্যক।

সেক্ষেত্রে  ডায়াবেটিস স্পেশালিস্ট এর মতে -ডায়াবেটিস রোগীদের ড্রাগন খাওয়া আপত্তিকর নয় কারণ ,এতে ক্যালোরি খুবই নগন্য পরিমানে রয়েছে যা কোনোরকম অস্বস্তিকর নয় কারণ এতে খনিজ সহ এন্টিঅক্সিডেন্ট ভরপুর যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে খারাপ এলডিএল এর মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। 

আমাদের অন্য পোস্ট : ডায়াবেটিস কি,এর লক্ষণ,চিকিৎসা ও রোগীর খাদ্য তালিকা 

ড্রাগন ফলের উপকারিতা, বিশেষজ্ঞদের মতে ডায়াবেটিস রোগীর ডায়েট তালিকায় ড্রাগন রাখা প্রয়োজন।এক গবেষণায় দেখা গেছে এক মাস ধরে একটি করে ড্রাগন খাওয়ার ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমেছে ৯%

.ক্যান্সার কমাতে ড্রাগন ফল এর উপকারিতা

ক্যান্সার একটি ভয়াবহ রোগহলেও ,বর্তমানে  এর অনেক রকম চিকিৎসা পদ্ধতি  আবিষ্কৃত হয়েছে। তা স্বত্বেও রোগী কিংবা তার আপনজন আতংকিত হয়ে পড়ে রোগীর খাদ্যাভ্যাস নিয়ে।   ড্রাগন ফল অনেক ধরনের রোগ থেকে ঝুঁকি কমায় এটা ঠিক ,তবে সম্প্রীতি কয়েকজন ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন যে ক্যান্সার রোগীদের তালিকায় অন্যান্য পুষ্টিকর খাবারের সাথে সাথে ড্রাগন ফল রাখা যায় কারণ এতে ক্যান্সার প্রতিরোধী অনেক উপাদান পাওয়া গেছে।

এছাড়া এতে এন্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন সি থাকার কারণে দেহের ইমমুনিটি পাওয়ার বাড়ায়। এছাড়া এটি কোলন ক্যান্সারের  এর ঝুঁকি কমাতেও বিশেষ কার্যকরী ,এছাড়াও পার্কিনসন ,আলজাইমার ডায়াবেটিস এর মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে উপযোগী।এই ফলে থাকে ক্যারোটিন নামক উপাদান ,টিউমার ধ্বংস করে ।

.হজমশক্তি বাড়াতে ড্রাগন ফলের ভূমিকা 

বর্তমানে বাঙালির কমন একটা সমস্যা হলো হজম সমস্যা , আর এই ধরণের সমস্যা দূর আমরা কি না করে চলেছি প্রতিনিয়ত ,তবে নানা রকম ওষুধ খেতে খেতে আমাদের পেটের হজমতন্ত্রের অন্য জোটিলতম রোগ হানা দিচ্ছে। তাই আমাদের উচিত প্রাকৃতিক কিছু খাবার নিয়ন্ত্রণ করা তবে এর সাথে সাথে ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নেয়া প্রয়োজন। 

ড্রাগন ফল এর উপকারিতা, হজমতন্ত্রের সমস্যা থেকে দূরে রাখতে ড্রাগন ফল আমাদের অবশ্যই সাহায্য করে ,কারণ এই   ফলএ  ৮৫%জল ,আঁশ ওপ্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে যা দ্রুত হজম বা পরিপাকে সাহায্য করে এবং হজম তন্ত্রের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে এই ড্রাগন ফলে থাকা বিভিন্ন উপাদান ,তাই সময় ও নিয়ম করে  ড্রাগন খান।

আমাদের অন্য পোস্ট : খিদে না পাওয়ার কারণ ও খিদে পাওয়ার উপায়

৫.হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ড্রাগন ফলের এর উপকার

বয়সের সাথে সাথে বেশিরভাগ মানুষের হৃদযন্ত্রের নানান সমস্যা সম্মুখীন হতে হচ্ছে ,তবে অল্পবয়সেও হৃদ ত্রুটি দেখা যায়। এইধরণের সমস্যার জন্য ডক্টরের পরামর্শ নিয়ে  ও চিকিৎসা গ্রহণের পাশাপাশি ডায়েটচার্টে ড্রাগন ফল রাখতে পারেন ,

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম ও এর উপকারিতা
লাল ড্রাগন ফলের ছবি 


কারণ এই লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতাকালো কালো ছোট ছোটো কালোজিরার মতো বীজ থাকে প্রচুরপরিমানে আর এই বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৯ এসিড যা হৃদযন্ত্রের ঝুঁকি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ সহ রক্তচাপ ও ওজন নিয়ন্ত্রণ এ এই ফল বিশেষ কার্যকরী ,হার্টের স্বাস্থ ভালো রাখে।

৬. হাড়ের জন্য উপকারী 

হাঁটুর ব্যাথা ,গাঁটের ব্যাথা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানের জন্য  নিয়মিত ড্রাগন ফল খান। হ্যা ঠিক পড়েছেন ড্রাগন ফল কারণ এতে রয়েছে ১৮%ক্যালসিয়াম ,২৫%ম্যাগনেসিয়াম। যা হাড়ের জোড় কে মজবুত রাখার সাথে সাথে  হাড়কে  সুস্বাস্থ রাখে এবং জয়েন্টের ফ্রাকচার ,ব্যথা ,ভেঙে যাওয়া ঝুঁকি কমায়।

অস্টিওপোরোসিস নামক রোগ প্রতিরোধ করে হাড়ের বৃদ্ধি করে ,অস্টিওপোরোসিস রোগের  প্রভাবে হাড় খুব দুর্বল হয় যার কারণে অল্পতেই হাড় ভাঙার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া এতে রয়েছে অত্যাধিক খনিজ যা হাড় মজবুত করে ,বিভিন্ন গবেষণায় প্রমানিত যে স্থায়ী ভাবে যেসব মহিলাদের মাসিক বন্ধ হয়েগেছে সেইসব নারিদের হাড়ের গঠনে  ড্রাগন উপকারি ।

৭.গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা 

অন্যান্য ফলের তুলনায় ড্রাগন ফলে অন্য রকম বিশেষ পুষ্টি উপাদান বর্তমান তাই এই ফল গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা কারণ, এতে রয়েছে ভিটামিন সি ,ফাইটোকেমিক্যাল প্রোটিন ও পটাসিয়াম যা অন্ত্যসত্ব নারীর জন্য প্রয়োজনীয়।

এতে থাকা ভিটামিন বি ১ ভ্রূণের বৃদ্ধি ঘটায় ,ড্রাগন ফলের একটি অংশে ০.৩-০.৯গ্রাম ফাইবার থাকে যা গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো পাচনতন্ত্রের সমস্যা থেকে রেহাই দিয়ে থাকে। তাছাড়া মাতৃস্বাস্থ ঠিক রাখার সাথে সাথে ভ্রূণের বৃদ্ধির প্রয়োজনে গর্ভাবস্থায় প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেটের চাহিদা হয়,যার ঘাটতি পূরণে ড্রাগন ফল অন্যতম উপাদান।

গর্ভাবস্থায় শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ ও শক্তির উৎস হিসাবে ফ্যাট প্রয়োজন আর ড্রাগন  ফলের একটি পরিবেশনে ০.১-০.৬ গ্রাম ফ্যাট থাকে যা গর্ভাবস্থায় ফ্যাটের প্রয়োজন মেটাতে সক্ষম, তবে  চিন্তার কোনো কারণ নেই ড্রাগন এর উৎসের ফ্যাট গর্ভবতী মায়ের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির কারণ হয়ে উঠবেনা।

এতে থাকা ফলিক এসিড অনাগত শিশুর জন্মগত ত্রুটির ঝুঁকি কমায়  ,এছাড়া নিয়মিত ড্রাগন  খেলে প্রসূতি মায়ের ফোলেটের ঘাটতি পূরণ হয়। ড্রাগন যেহেতু ম্যাগনেসিয়াম ,খনিজ ,ক্যালসিয়াম ,ফসফরাস ইত্যাদির অগাধ উৎস সেই কারণে এই ফল নিয়মিত খেলে শিশুর স্নায়ুর বিকাশ,হাড় ,দাঁত মজবুত হতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

৮.রক্ত চলাচলে ড্রাগন ফলের ভূমিকা 

প্রত্যেকের মধ্যে রক্তের ঘাটতি রয়েছে তবে ,মেয়েদের বেশিরভাগ এই সমস্যা দেখতে। আমরা ভাত ,মাছ থেকে অনেক আয়রন গ্রহণ করে থাকি তবে ড্রাগন ফলের ১০০ গ্রামে রয়েছে ১.৯ মিলিগ্রাম আয়রন। তাই নিয়মিত ড্রাগন খান এতে রক্ত সরবরাহ ভালো হবে এবং রক্ত বৃদ্ধি পাবে।শরীরে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনের জন্য আয়রন প্রয়োজন ,যা শরীরের টিস্যুতে রক্ত পৌঁছাতে লহিত রক্তকনিকাকে সাহায্য  করে ।

৯.ত্বকের যত্নে ড্রাগন ফল

আমরা নান রকম ত্বকের সমস্যা য় বর্তমানে খুবই হেনস্থা হয়ে পড়ছি , আর এর জন্যই বিভিন্ন কেমিক্যাল ,হারবাল এর খপ্পরে পড়ে খুব বিরক্ত । তবে ঘরয়াভাবে নিয়মিত ড্রাগন সেক অথবা সুধুই ড্রাগন ফল খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায় ,কিন্তু এরচেয়ে যদি আমরা ড্রাগন ফল আরও কিছু উপাদানের সাথে আমাদের ত্বকের সমস্যার ব্যাবহার করি তাহলে বেসি উপকার পাব ,আসুন দেখে নিই।

আমাদের অন্য পোস্ট : Acne:ব্রণ হওয়ার কত গুলি কারণ ও এর থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায়

 ব্রন হলে মুখে ড্রাগন স্ক্রাব করলে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে ,কারন এতে প্রছুর ভিটামিন সি রয়েছে ,রোদ থেকে বাড়িতে এলে একটি  ভিটামিন ই কাপ্সুল এর সাথে একটি ড্রাগনের চারভাগের এক ভাগ মিশিয়ে মুখে ভাল করে মেখে ২০ মিনিট রেখে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন এক সপ্তাহ করুন তফাত বুঝবেন । ত্বকের ছিদ্র শক্ত ও চোখের নিচে বলিরেখা দুরকরতে এক চামচ টক দই ও এক চামচ ড্রাগন ফল নিয়ে ভাল করে পেস্ট  করে চোখের নিচে ও মুখে প্রলেপ দিন ।

এতে প্রচুর পরিমানে  জল থাকায় সহজে চামড়ায় প্রবেশ করে এবং বয়সের ছাপ পড়তে দেয়না ।

আমাদের অন্য পোস্ট :চির জীবনের জন্য ব্রণ এবং ব্রন দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায় 

১০চুলের সৌন্দর্যে ড্রাগন ফল

 চুলের নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হই আমরা,তবে এসব সমস্যায় বিরক্ত হয়ে থাকি আমরা। তাই বিশেষত চুল ভালো রাখতে বিশেষত  কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ড্রাগন ফল। আসুন দেখি -

ড্রাগনফল ভালো করে চটকে মাথার আঁশে লাগিয়ে রাখতে হবে প্রায় আধ ঘন্টার মতো এরপর যেকোনো শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে নিতে হবে এতে অসময়ে চুল পাকা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

ড্রাগন ফলের নরম অংশে   সাথে পাতিলেবুর রস এক চামচ মিশিয়ে মাথায় ভালো করে ম্যাসাজ করুন ১০ মিনিট পর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন খুশকি আটকাবে।

২৫০ গ্রাম দুধের সাথে একটি ড্রাগন ফল মিশিয়ে প্রতি রাতে খেলে চুলের উজ্জলতার সাথে সাথে চুলের স্বাস্থ ভালো হবে। একমাস খান নিয়ম করে দেখবেন আপনার চুলের বাহার।

আমাদের অন্য পোস্ট : চুল লম্বা না হওয়ার কারণ ,ঘন করার উপায় ও তেলের নাম

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

ড্রাগন ফলের খোসা মূলত আমরা ফেলে দিয়ে থাকি তবে ,এই খোসার অনেক গুনাগুন রয়েছে আসুন জেনে নিই -

ড্রাগন ফলের খোসা জোগাড় করে এটি ভালোমতো ধুয়ে নিতে হবে এরপর টুকরো করে কেটে নিয়ে ২৫০ গ্রাম পানির সাথে লো আঁচে দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিতে হবে যখন দেখা যাবে পানির রং লাল হয়ে এসেছে তখন এই পানির সাথে পরিমান মতো লবন যোগ করে প্রতিদিন  খালি পেটে খান  ১৫ দিন পরে দেখা যাবে আপনার অতিরিক্ত চর্বি কোথায় পালিয়ে গিয়েছে।

এছাড়াও এই পানীয় হৃদযন্ত্রের  সমস্যা ডায়াবেটিস এর মতো রোগের ঝুঁকি কমায়। আর ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি পায় এই পানীয় নিয়মিত সেবনের ফলে।

 ড্রাগনের খোসা পেস্ট করে টক দই এর সাথে মিশিয়ে মুখের পুরোনো দাগ ছোপের  উপর লাগান ১৪ দিন নিয়মিত এটি বেবহার করলে দাগ ছোপ উধাও হয়ে যাবে।

ড্রাগনের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে রেখে দিন সপ্তাহে একবার মধুর সাথে মিশিয়ে মুখে ফেস মাস্কের মতো ব্যবহার করুন ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।এটি নিয়ম করে সপ্তাহে একবার করুন।

শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষায় ড্রাগন ফল

অনেকেই এতে চিন্তা করে যে আমার বাচ্চা কি ড্রাগন ফল খেতে পারবে ,আর খেলেই কি কোনো সমস্যা হবে। আজ আমি সেই সমস্যার সমাধান করার জন্য এসেছি।

চিন্তা করবেন ড্রাগন ফল শিশুদের জন্য ক্ষতিকর নয় বরং বিশেষ উপকারী। শিশুর মস্তিস্কর বিকাশ ,হাড় শক্ত ,চোখের দৃষ্টি তীক্ষ্ণ ,হার্টের সমস্যায় সমাধান ইত্যাদি করতে বিশেষ সাহায্য করে এই ড্রাগন ফল , এন্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ড্রাগন ফল শিশুর কোষ সুরক্ষা  দিয়ে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম,

ড্রাগন ফল উপকারিতা,

ড্রাগন ফলের উপকারিতা,

ড্রাগন ফল এর উপকারিতা,

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম,

ড্রাগন ফলের দাম,

ড্রাগন ফল কিভাবে খায়,

ড্রাগন ফলের ছবি,

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা,

লাল ড্রাগন ফলের উপকারিতা,

ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ উপকারিতা,

ড্রাগন ফল খাবার নিয়ম,

ড্রাগন ফল কিভাবে খেতে হয়,

 

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url

Adsence

Adsence